বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) দেশি-বিদেশী উদ্যেক্তাদের শিল্পের প্রসারের লক্ষে নিবন্ধন সেবা প্রদান করছে। শিল্প নিবন্ধন সেবাটি তিনটি স্তর রয়েছে।
১. নতুন শিল্পের নিবন্ধন,
২. অনুমোদিত নিবন্ধন পত্রের সংশোধন এবং
৩. নিবন্ধন বাতিল করণ।
উপরে নতুন নিবন্ধন নির্বাচন করে এই পেইজ হতে উদ্যেক্তাগন নতুন শিল্পের নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
নতুন শিল্পের নিবন্ধনের জন্য নিম্মোক্ত সংযুক্তি প্রয়োজন হবে। সংযুক্তি গুলো pdf ফরমেটে স্ক্যান করুন। প্রতিটি ফাইলের সাইজ সর্বোচ্চ ২ মেগাবাইট (2mb) হতে হবে।
১. কারখানার ঠিকানায় ট্রেড লাইসেন্স। ২. প্রতিষ্ঠানের নামে TIN সার্টিফিকেট। ৩. প্রকল্প জমির মালিকানা সম্পর্কিত দলিলের কপি/ভাড়াকৃত জমি/ভবন হলে ভাড়ার চুক্তিপত্র। ৪. শিল্পনীতি-তে নিয়ন্ত্রিত তালিকায় অর্ন্তভূক্ত শিল্পখাতভুক্ত প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তিপত্র (যদি থাকে) ৫. বিসিকের জ্ঞাতার্থে অতিরিক্ত কোন কাগজপত্র থাকলে ‘অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র’ স্থানে আপলোড করুন।
মোট বিনিয়োগের উপর ভিত্তি করে আবেদনপত্রের ফি ক্যালকুলেশন হবে। আবেদনপত্রের বিনিয়োগ ফিল্ডে ডাটা দেওয়ার পর ফি কত হবে তা সিস্টেম ক্যালকুলেট করবে। আবেদনপত্র পূরণ করে শেষ অংশে সাবমিট অপশনে ক্লিক করলে অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে হবে। আপনি বিশ্বের যেকোন জায়গা হতে ক্রেডিট কার্ড, বিকাশ/রকেট/মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অনলাইনে ফি পরিশোধ করতে পারবেন।
নিবন্ধন ফরমে যে কার্যালয় নির্বাচন করা হবে, আবেদপত্রটি স্বংক্রিয়ভাবে ঐ কার্যালয়ের সহকারি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা বা সমমান কর্মকর্তার নিকট পৌছে যাবে। সকল তথ্য সঠিক থাকলে সম্প্রসারণ কর্মকর্তা (৯ম গ্রেড) বা সমমান ব্যক্তির মাধ্যমে নিবন্ধন পত্রটি অনুমোদিত হবে। অনুমোদনের পর নিবন্ধন ফি পরিশোধ করলে নিবন্ধন সনদটি স্বাক্ষরের জন্য পুনরায় ঐ কর্মকর্তার নিকট প্রেরণ করা হবে। তিনি স্বাক্ষর করলে ইলেকট্রনিকভাবে নিবন্ধন সনদ তৈরি হয়ে আপনার ইউজারে ফিরে আসবে। আপনি এখান হতে নিবন্ধন সনদটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করবেন। শিল্পের ধরন মাঝারি ও বৃহৎ হলে নিবন্ধন সনদটি সহকারি মহাব্যবস্থাপক (৬ষ্ঠ গ্রেড) বা সমমান কর্মকর্তার মাধ্যমে স্বাক্ষর হবে।